ব্লগার কাশেম
বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬
রবিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৬
ব্লগার কাশেম
এখন সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন। দাম যত কমছে বাড়ছে স্মার্টফোনের ব্যবহার। তবে এই স্মার্টফোন ব্যবহার করতে গিয়ে সমস্যায়ও পড়তে হচ্ছে। একটু সময় ব্যবহারেই আপনার স্মার্টফোনটি গরম হয়ে যাচ্ছে৷ আপনার সাধের স্মার্টফোনটিকে গরম হওয়া থেকে বাঁচাতে জেনে নিন কিছু টিপস:
১. লোকেশন ও ব্লু-টুথ ফাংশন বন্ধ করুন৷ স্মার্টফোনের 'সেটিংস' অপশনে গিয়ে লোকেশন 'ডিসেবল' করে দিন৷ ফাইল ট্রান্সফার করা হয়ে গেলে বন্ধ করে দিন ব্লু-টুথও৷ লোকেশন সেটিংস 'অন' থাকলে আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি খরচ হয় ও স্মার্টফোন গরম হতে শুরু করে৷
২. বেশিক্ষণ ইন্টারনেট সার্ফিং করতে হলে 'থ্রি-জি' বা 'ফোর-জি' পরিষেবা ব্যবহার করুন৷ টু-জি ইন্টারনেট পরিষেবা আপনার স্মার্টফোনের টাওয়ার সিস্টেমকে আরও কাজ করতে বাধ্য করে বলে ফোন বেশি গরম হয়৷
৩. একসঙ্গে বহু অ্যাপস ব্যবহার করবেন না৷ কম দামি ফোনে একসঙ্গে ৪-৫টি অ্যাপস চালু রাখলে 'প্রসেসর' গরম হতে থাকে৷ যার ফলে ফোন গরম হয়ে ওঠে৷
৪. স্মার্টফোনে যত অ্যাপস রয়েছে-সেগুলো আপডেটেড রয়েছে কি না, ভালো করে দেখে নিন৷ অ্যাপস-এর আপডেটেড ভার্সনে গলদ কম থাকে৷ ফোনও ভালো থাকে, গরম হয় না৷
৫. নকল ব্যাটারি ব্যবহার করবেন না৷
৬. প্রয়োজন না পড়লে ফোনের ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখুন৷
৭. যে অ্যাপস দরকার নেই, জলদি 'আন-ইনস্টল' করুন৷
৮. হাই গ্রাফিক্স ইনটেনসিভ গেমস বেশিক্ষণ খেললে ফোন গরম হবে৷ স্মার্টফোনকে ঠাণ্ডা রাখতে তাই বেশিক্ষণ গেমস খেলবেন না৷
৯. যেখানে নেটওয়ার্ক নেই, সেখানে বারবার নেটওয়ার্ক 'ম্যানুয়ালি' সার্চ করলে ফোন গরম হয়৷ তাই যখন ফোনে নেটওয়ার্ক পাবেন না, 'অটোমেটিক' মোড অন করুন৷
১০. চার্জে বসিয়ে স্মার্টফোন ব্যবহার করবেন না৷ এই নিয়মটি আপনাকে মেনে চলতেই হবে৷ কারণ, ফোন চার্জে বসিয়ে গেমস খেললে বা ভিডিও দেখলে ফোনের প্রসেসরে অত্যাধিক চাপ পড়ে৷ এতে ফোনের দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি হয়৷ ফোন সহজেই গরম হয়ে ওঠে৷
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৪
স্মৃতিরা আজোও কাঁদিয়ে যায়,ভুলতে পারিনাই আজোও ২৮শে অক্টোবর ২০০৬ এর সেই কালো দিনটির কথা!
মুখে টিয়ারশেলের ঝাঁজ, কানের
মধ্যে মুহুর্মুহু শত শত রাউন্ড গুলির
শব্দ, চিৎকার, আর
নারাহে তাকবীরের
স্লোগানে এগিয়ে যাওয়া, ৩ ঘন্টাব্যাপী থেমে থেমে পুলিশ,
বিজিবি আর যুবলীগের
সাথে সংঘর্ষ। ২০১৩ সালের ২৮শে অক্টোবর ১৮
দলীয় জোটের ডাকা ৩ দিনের
হরতালের ২য় দিনে হরতাল
সমর্থনে নোয়াখালী জেলার
চাটখিল
সিএন্ডবি রোডে জোটের মিছিলে সরকারী বাহিনীর

বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত

সাথী ও ১৮১ তম শহীদ মাহমুদুল
হোসাইন, যিনি পরের মাসে চিকিৎসাধীন অবস্থায়
শাহাদাৎবরন করেছিলেন।
সেদিন আমার তোলা কিছু ছবি।
এখানে আমারো একটি ছবি আছে।
সেদিন কেঁদেছিল মানবতা
হেসেছিল জল্লাদেরা
বুকের তাজা রক্ত মেখেছিল মাটি
দূর থেকে অশ্রু গড়া
ভুলি নি আমরা ভুলিনি
আমারই ভাইয়েরা দিয়েছিল প্রাণ
খুনীরা আজও বুক ফুলিয়ে হাটে
উল্লাসে আজও ধরে গান
স্বান্তনা আজ সেটুকুই
আ.মালেক এর তারা উত্তরসূরী
দ্বীন কায়েমের শত প্রেরণা তারা
তাদের এই বলিদানে শপথ ধরি
হে আল্লাহ ! তুমি দেখেছো সব

বুকের মাঝে আজও ভেসে উঠে
একে একে ছয়টি ভাইয়ের লাশ
ইন শা আল্লাহ নেবো মোরা
সকল হত্যার প্রতিশোধ
হয় তারা হেদায়েতি নয়তো
বাতিলে শক্ত হাতে প্রতিরোধ
ফিলিস্তিনের গাজাবাসীর পক্ষ
আজ ভয়াল ২৮শে অক্টোবর !!!!
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পক্ষে - বিপক্ষে সমাবেশে
পল্টনের জামায়াতের সমাবেশে সম্পূর্ণ গণহত্যার নিমিত্তে
লগি-বৈঠা হাতে ঝাপিয়ে পড়েছিল আওয়ামীলীগ নিয়ন্ত্রিত
১৪ দলের হায়েনারা।
মেরে ফেলেছে বাপ্পাদিত্য বসু সহ তার ক্যাডাররা।
দেখে নেই সেসময়ের কিছু আলোক চিত্র ও একটা ভিডিওর অংশ বিশেষ
https://www.facebook.com/video.php?v=295353420657887&saved
শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৪
শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৪
ব্লগার কাশেম: শহীদ মিনারে পিয়াস করিমের লাশ নিতে অনুমতি না দেয়ায় ক্ষোভ জানিয়েছেন বুদ্ধিজীবীরা
http://kashembd.webnode.com/products/%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A7%81%27%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%95-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%B8-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A7%88%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%85%E0%A6%A7/
রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৪
শহীদ মিনারে পিয়াস করিমের লাশ নিতে অনুমতি না দেয়ায় ক্ষোভ জানিয়েছেন বুদ্ধিজীবীরা
শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৪
জন্মই যাদের আজন্ম পাপ এই সেই নর্দমার কীঠ,
এই সেই নর্দমার কীঠ, পচা বাসি নোংরা আবর্জনার আর অন্ধকারে বেড়ে উঠা কিম্ভুতকিমাকার বাপ্পাদিত্য পশু এই কুলাংগার ২০০৬ সালের ২৮ শে অক্টোবরে লগি বইঠা নিয়ে দিন দুপুরে মানুস হত্যা করে লাশের উপরে নিত্যা করেছে। তুমাকে এদেশের মানুস মনে রাখবে চিরদিন হে পথভ্রষ্ট নরাদম। আর কিছু নামদারী মুসমান তাদের সাথে একাত্মতা পোসন করে এদেশের ইসলাম ও মুসমানদের প্রতিনিয়ত নির্জাতন করে যাচ্ছে।